অসাম্প্রদায়িক ও সমৃদ্ধশালী বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে নানা আয়োজনে পাবনায় উদযাপিত হয়েছে বাংলা বর্ষবরণ উৎসব পহেলা বৈশাখ।
রবিবার সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে পাবনার সব বয়সের নাগরিক বাঙালির ঐতিহ্যবাহী পোশাকে নতুন বছরকে বরণের জন্য বিপুল উৎসাহে বের হয়ে আসে।
সবার ঠিকানা হয়ে ওঠে আবদুুল হামিদ সড়ক, বের হয় মঙ্গল শোভাযাত্রা। গ্রামীণ বিষয়কে উপজীব্য করে বের হওয়া বর্ণাঢ্য মঙ্গল শোভাযাত্রা নজর কাড়ে সবার।
নববর্ষ উপলক্ষে নানা অনুষ্ঠানের আয়োজন করে পাবনা জেলা প্রশাসন, পাবনা জেলা পরিষদ, স্কয়ার কনজুমার লিমিটেড, পাবনা প্রেসক্লাব, ড্রামা সার্কেল, সরকারি এডওয়ার্ড কলেজসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও সংগঠন।
সারাদিনের উৎসব আয়োজনে বিভিন্ন সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠন আয়োজন করে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ।
অপরদিকে, ‘জাগ্রত করো, উদ্যত করো, নির্ভয় করো হে’ এ শ্লোগানকে সামনে রেখে ১৪২৬ উদযাপনে এবং নতুন বছরকে বরণ করতে মেতেছিল পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় পরিবার।
নতুন উদ্যমে নতুন আঙ্গিকে বিশ্ববিদ্যালয়কে গড়ে তুলে উন্নতির শিখরে পৌঁছানোর প্রত্যয়ে শুরু হয় নতুন বছর।
পহেলা বৈশাখের মঙ্গল শোভাযাত্রা শুরু হয় সকাল নয়টায়। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. এম রোস্তম আলীর নেতৃত্বে শোভাযাত্রা প্রশাসনিক ভবনের সামনে থেকে শুরু হয়ে ক্যাম্পাস প্রদক্ষিণ করে স্বাধীনতা চত্বরে শেষ হয়।
শোভাযাত্রায় পেঁচা, বাঘ, হাতি ইত্যাদির মুখ, টেপা পুতুল, ঘুর্ণি ও নানা ধরণের কারুকার্য, ঢোল, কর্তাল নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় পরিবার অংশগ্রহণ করে।
স্বাধীনতা চত্বরে পহেলা বৈশাখের শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠানে উপাচার্য প্রফেসর ড. এম রোস্তম আলী বলেন, পহেলা বৈশাখ বাঙালির নিজস্ব সত্ত্বা, স্বকীয়তা ও আত্মার পরিচয়। বাঙালি সংস্কৃতিকে বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে দিচ্ছে পহেলা বৈশাখ। সারাবিশ্বের বাংলা ভাষাভাষীদের প্রধান উৎসব এখন পহেলা বৈশাখ। এদিন অসাম্প্রদায়িক বাঙালি সবাই এক সাথে উৎসবে মেতে ওঠে।
শনি | রবি | সোম | মঙ্গল | বুধ | বৃহ | শুক্র |
---|---|---|---|---|---|---|
১ | ২ | ৩ | ৪ | ৫ | ৬ | |
৭ | ৮ | ৯ | ১০ | ১১ | ১২ | ১৩ |
১৪ | ১৫ | ১৬ | ১৭ | ১৮ | ১৯ | ২০ |
২১ | ২২ | ২৩ | ২৪ | ২৫ | ২৬ | ২৭ |
২৮ | ২৯ | ৩০ | ৩১ |
আইটি সাপোর্ট ও ম্যানেজমেন্টঃ Creators IT Bangladesh
ডিজাইন ও ডেভেলপমেন্টঃ WebNewsDesign