কোরবানীর পর খাওয়া মানেই নানান পদের মাংস রান্না। অনেকেই সময় স্বল্পতা আর অতিরিক্ত ঝামেলা এড়িয়ে চলার জন্য নানান পদের মাংস রান্না করতে চান না। ফলে অনেকেই দুই-এক পদের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকেন। আর এতে মাংস খাওয়ার মধ্যে একঘেয়েমি চলে আসে। আবার অনেকে রান্না করতে চাইলেও শুধু রেসিপি না জানার কারণে মজাদার মাংস রান্না থেকে বিরত থাকেন। আসুন জেনে নেই অত্যন্ত সহজ পদ্ধতিতে গরুর মাংস রান্নার রেসিপি।
গরুর মাংসের শাহী রেজালা: কোরবানির ঈদে গরুর মাংসের শাহী রেজালা ছাড়া কল্পনাও করা যায় না। অত্যন্ত সহজ এবং সবার প্রিয় এই রেসিপিটি সবার খুব পরিচিত।
প্রয়োজনীয় উপকরণ :
১. এক কেজি গরুর মাংস, ২. পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, ৩. আদা বাটা, ৪.রসুন বাটা, ৫.হলুদ জিরা, ৬.ধনিয়া, ৭. লবণ, ৮.কেওড়া জল, ৯. কিসমিস, ১০.আলু বোখারা, ১১.টক দই, ১২. বাদাম বাটা, ১৩. চিনি, ১৪. কাঁচা মরিচ বাটা বা পেস্ট, ১৫.জয়ফল/ জয়ত্রী/ পুস্তদানা, ১৬. গরম মসলা (এলাচি/ দারুচিনি), ১৭.তেজপাতা তেল।
প্রস্তুত প্রণালী:
মাংস ভালো করে ধুয়ে নিন। এবার সব উপকরন পরিমাণ মত নিয়ে দই আর অল্প পানি দিয়ে এক সাথে মিশিয়ে ঘণ্টা খানেক মেরিনেট করে রেখে দিন। এরপর মাংসে তেল, কাঁচামরিচ পেস্ট, পেঁয়াজ, আদা, রসুন, হলুদ, জিরা, ধনিয়া, লবণ, বাদাম বাটা, চিনি, জয়ফল, জয়ত্রী, পুস্তদানা বাটা, তেজপাতা, গরম মসলা দিয়ে ভালো করে মিশিয়ে নিন।
মেশানোর হয়ে গেলে মাংসের মিশ্রণটি চুলায় বসিয়ে দিন। অল্প আঁচে গরম হতে থাকবে এবং মাংস সিদ্ধ হচ্ছে কিনা কিছু ক্ষণ পরে দেখে নিন। মাংস সেদ্ধ হয়ে আসলে কেওড়া জল, কিসমিস ও আলুবোখারা দিয়ে দিন। এরপর ঢাকনা দিয়ে হালকা আঁচে আরও কিছু সময় জ্বাল দিন। তারপর লবন ঝাল হয়েছে কিনা দেখে নিন, বাগার দিয়ে কিছুক্ষণ ঢেকে রাখুন। অল্প কিছু সময়ের মধ্যেই হয়ে যাবে মজাদার গরুর মাংসের রেজালা ।
মাংসের রেজালা পোলাও, ভাত অথবা রুটির সাথে গরম গরম পরিবেশন করতে পারবেন। আর আপনার রান্না খেয়ে সবাই কি বলে দেখুন।
শনি | রবি | সোম | মঙ্গল | বুধ | বৃহ | শুক্র |
---|---|---|---|---|---|---|
১ | ২ | ৩ | ৪ | ৫ | ৬ | |
৭ | ৮ | ৯ | ১০ | ১১ | ১২ | ১৩ |
১৪ | ১৫ | ১৬ | ১৭ | ১৮ | ১৯ | ২০ |
২১ | ২২ | ২৩ | ২৪ | ২৫ | ২৬ | ২৭ |
২৮ | ২৯ | ৩০ | ৩১ |
আইটি সাপোর্ট ও ম্যানেজমেন্টঃ Creators IT Bangladesh
ডিজাইন ও ডেভেলপমেন্টঃ WebNewsDesign